Business TipsOthers

ব্যবসায় কিভাবে উন্নতি করা যায় জানুন।

ব্যবসায় সফল হওয়ার মূলমন্ত্র হলো সততা বজায় রাখা। আপনি যদি ব্যবসা করার চিন্তাভাবনা করেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনার মাথায় আসবে ব্যবসায় কিভাবে উন্নতি করা যায় ও কিভাবে দ্রুত ব্যবসায় সফলতা অর্জন করা যায়।

সফলতা এবং অসফলতা এটা সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তা নির্ধারণ করে। এই লেখাটিতে আমরা কয়েকটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো অবলম্বন করে ব্যবসা পরিচালনা করলে আশা করি দ্রুত ব্যবসায় উন্নতি করতে পারবেন। ব্যবসায় সফলতা পাওয়ার জন্য সবথেকে বড় হাতিয়ার হল পূর্ণ অভিজ্ঞতা।

কিন্তু কেউ সফল ব্যবসায়িক হিসেবে জন্মগ্রহণ করেনা। ধীরে ধীরে নিজের পরিশ্রমের মাধ্যমে একটি ব্যবসাকে সফল হিসেবে গড়ে তুলতে হয়। তাই ব্যবসায় সফল হওয়ার সবথেকে বড় পদ্ধতি হলো সঠিক পন্থায় অধিক পরিশ্রম করা।

ব্যবসায় কিভাবে উন্নতি করা যায়

ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য আপনাকে সৎ ভাবে সঠিক পন্থা অবলম্বন করে ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে এবং ব্যবসায়ের মধ্যে Uniqueness থাকতে হবে। এছাড়াও ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য সর্বদা কাস্টমারের/ গ্রাহকদের মতামত মূল্যায়ন করতে হবে।

একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর পিছনে অনেক লুকইতো গল্প থাকে, যেগুলো আমরা কেহই জানিনা এবং জানার চেষ্টা করি না। তেমনি আপনি যদি একটি সফল ব্যবসা দার করাতে চান তাহলে অনেক পরিশ্রম করে অনেক লুকইতো গল্প তৈরি করতে হবে।

এই কথাগুলো আপনার কাছে আজব মনে হতে পারে, কিন্তু এটাই সত্য। আপনি অসৎ ভাবে কোন নতুন আইডিয়া ছাড়াই হয়তো ২-৩ মাস ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন, কিন্তু একটি সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য আপনার ব্যবসায়ের মধ্যে নতুনত্ব থাকতে হবে।

ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়

একটি সফল ব্যবসা দাড় করানোর জন্য অথবা নিজেকে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে পৃথিবীর সামনে পরিচিত করানোর জন্য নিচে উল্লেখিত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা অতিব জরুরী। ব্যবসায় কিভাবে উন্নতি করা যায় জানুন।

১.সততা বজায় রাখা

ব্যবসার ক্ষেত্রে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো সততা। আপনি যদি সততা বজায় না রাখতে পারেন তাহলে কোনভাবেই ব্যবসায় সফল হতে পারবেন না, কেননা মানুষের সাথে প্রতারণা করে কখনোই ব্যবসায় সফল হওয়া সম্ভব নয়।

তাই আপনি যেই ধরনের ব্যবসা করেন না কেন অবশ্যই আপনাকে সৎ হতে হবে। কাস্টমারের সাথে অথবা সকল কর্মচারীদের সাথে সবসময় সৎ ব্যবহার করতে হবে। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য সততা বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২.ব্যবসা নির্ধারণ করা

ব্যবসা নির্ধারণ করা বলতে বুঝানো হয়েছে ব্যবসার ধরন বাছাই করাকে। বর্তমান সময়ের সব থেকে বেশি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া গুলো জেনে, এবং আপনার মূলধন অনুযায়ী ব্যবসার নির্ধারণ করতে হবে। স্থান, মূলধন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবসা নির্ধারণ করা বুদ্ধিমানের কাজ।

মনে করেন আপনি গ্রামের মধ্যে একটি বড় ক্যাফে রেস্টুরেন্ট তৈরি করলেন, কিন্তু গ্রামের মানুষ এই সম্পর্কে অবগত নয়। তাহলে আপনার এই ব্যবসায় লস হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এই ব্যবসাটি যদি আপনি শহরের কোন লোকালয়ে স্থাপন করতেন, তাহলে এটি আপনার জন্য লাভজনক হতো। এভাবে করে আপনার মূলধন ও স্থান অনুযায়ী ব্যবসার ধরন নির্ধারণ করতে হবে।

৩.গ্রাহক চিহ্নিত করা

একটি সফল ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে গ্রাহক চিহ্নিত করা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনার প্রোডাক্ট/ সার্ভিসটি যে সকল মানুষের প্রয়োজন তাদের চিহ্নিত করে এই ব্যবসা সম্পর্কে জানাতে হবে। অন্যথায় আপনি কোনভাবেই ব্যবসায় সফল হতে পারবেন না।

একটি প্রচলিত বাক্য আছে, পাথরে কখনো ফুল ফোটানো যায় না। ঠিক তেমনি আপনি যদি সঠিক গ্রাহক চিহ্নিত না করতে পারেন তাহলে কখনোই আপনার ব্যবসা বড় করতে পারবেন না।

৪.ব্যবসায় নতুনত্ব তৈরি

ব্যবসায় নতুনত্ব তৈরি বলতে বুঝানো হয়েছে ইউনিক কিছু করা। আমরা সব সময় নতুন জিনিস পছন্দ করি, নতুন পদ্ধতি পছন্দ করি। আপনি যদি আপনার ব্যবসায় নতুনত্ব তৈরি করতে পারেন বা ব্যবসার মার্কেটিংয়ে নতুন নতুন আইডিয়া ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দ্রুত সফল হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলঃ অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া।

কিছুদিন আগে তুরস্কের এক Ice-creem বিক্রেতা অনেক পরিচিতি পেয়েছিলাম। তিনি ড্যান্সের মাধ্যমে গ্রাহকদের মাঝে Ice-creem তুলে দিতেন। তার এই আইডিয়াটা একদম নতুন ছিল যার কারণে তিনি পুরো বিশ্বের মাঝে পরিচিতি লাভ করেছেন। এবং তার ব্যবসা পূর্বের থেকে অনেক বেশি প্রসার হয়েছে। তাই ব্যবসায় নতুনত্ব তৈরি করতে পারলে দ্রুত সফল হতে পারবেন।

৫.লক্ষ্য নির্ধারণ করা

ব্যবসা শুরুর পূর্বে আপনাকে একটি লক্ষ নির্ধারণ করতে হবে। কেননা একটি ব্যবসা শুরু হওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, এই সমস্যাগুলো উপেক্ষা করে সামনের দিকে আরো দ্রুত পরিসরে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্যই লক্ষ্য নির্ধারণ করে রাখতে হবে।

আপনি কোন লক্ষ্যে পৌঁছাতে চান? আপনি যদি লক্ষ্য নির্ধারণ না করেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে মাঝপথে হোঁচট খেয়ে পড়বেন, যা আপনাকে সাফল্য থেকে অনেক দূরে ছিটকে ফেলবে। তাই আপনাকে ব্যবসা শুরুর পূর্বে একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।

৬.সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করা

সফল ব্যবসায়ীদের অন্যতম একটি হাতিয়ার হল ভালো ব্যবহার। তারা সবসময় গ্রাহকদের/ কাস্টমারদের সাথে ভালো ব্যবহার করে এবং তাদের সকল কর্মচারীদের সাথে ভালো ব্যবহার করে। একটি প্রবাদ বাক্য আছে: ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে পুরো বিশ্ব জয় করা সম্ভব। 

শুধুমাত্র কাস্টমার নয়, আপনার সাথে কাজ করা সকল কর্মচারীদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। কেননা একটি ব্যবসা কখনোই একার পক্ষে দাঁড় করানো সম্ভব নয়। যদি কর্মচারীদের সঠিক ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।

৭.ইউনিক মার্কেটিং আইডিয়া তৈরি

মার্কেটিং বলতে বোঝানো হয় প্রচারণা। আপনি একটা ব্যবসা শুরু করার পরে কাস্টমারদের এই সম্পর্কে জানানোর জন্য অবশ্যই মার্কেটিং করা প্রয়োজন। তাই আপনার ব্যবসার বেচা-কেনা বৃদ্ধি করানোর জন্য অবশ্যই ইউনিক মার্কেটিং আইডিয়া অবলম্বন করতে হবে।

মাত্র ১ মাসের মধ্যে একটি ব্যবসা দার করাতে পারে শুধুমাত্র আধুনিক মার্কেটিং আইডিয়া। তথা আপনি যদি সবার থেকে ডিফারেন্ট কিছু করতে পারেন তাহলে দ্রুত আপনার ব্যবসার প্রচার হবে এবং ব্যবসা বৃদ্ধি পাবে।

৮.ব্যবসার পিছনে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া

ব্যবসায় সফল হওয়ার ক্ষেত্রে বা উন্নতি লাভ করার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। আপনি যদি ব্যবসার পিছনে পর্যাপ্ত সময় ব্যায় না করেন তাহলে কখনোই সফল হতে পারবেন না। সবসময় ব্যবসা নিয়ে রিচার্স করতে হবে এবং ব্যবসার পিছনে সময় ব্যয় করতে হবে।

আধ্যাত্মিকভাবে কোন কিছু পাওয়া সম্ভব নয়। যেকোন বিষয়ে সফল হতে হলে অবশ্যই উক্ত বিষয়ের প্রতি পর্যাপ্ত সময় ব্যয় করতে হবে। ঠিক তেমনি আপনি যদি ব্যবসায় উন্নতি করতে চান তাহলে আপনাকে ব্যবসার পিছনে পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে।

৯.দ্রুত পর্যাপ্ত সেবা প্রদান করা

আচ্ছা, দ্রুত পর্যাপ্ত সেবা প্রদান বলতে বুঝানো হয়েছে আপনি যদি কোন সার্ভিস বা প্রোডাক্ট রিলেটেড ব্যবসা করে থাকেন তাহলে কাস্টমারের সাথে দ্রুত কনভারসেশন বা প্রোডাক্টটি/ সার্ভিসটি কাস্টমারকে দ্রুত প্রদান করতে হবে।

গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলঃ ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা আইডিয়া।

আপনি যত দ্রুত কাস্টমারদের সার্ভিস প্রদান করতে পারবেন তত বেশি আপনার ব্যবসার প্রচারণা হবে। মনে করেন আপনি অনলাইনে একটি ই-কমার্স বিজনেস দাঁড় করাবেন। এই প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট গুলো যত দ্রুত কাস্টমারের বাসায় পৌঁছে দিতে পারবেন, আপনার ব্যবসার প্রচারণা তত বেশি হবে।

১০.প্রতিযোগী নির্বাচন করা

ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে প্রতিযোগী নির্বাচন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটি ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনি আপনার ব্যবসার প্রতিযোগী বা প্রতিদ্বন্দ্বীদের নির্বাচন করবেন। এবং তাদের থেকে আধুনিক কিছু করার চেষ্টা করবেন।

আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যবসা তাদের কাস্টমারদের যত দ্রুত সার্ভিস প্রদান করে আপনি তার থেকে বেশি দ্রুত সার্ভিস প্রদান করার চেষ্টা করবেন। এভাবে করে প্রতিযোগী নির্বাচন করে ব্যবসা পরিচালনা করলে দ্রুত সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

১১.নতুন ভাবে উপস্থাপন করা

আপনার ব্যবসাটি কাস্টমারদের কাছে যত নতুন ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন তত বেশি আপনার ব্যবসার প্রচারণা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে নতুন মার্কেটিং আইডিয়া ব্যবহার করতে হবে। মূল কথা হলো আপনার ব্যবসা অন্যর থেকে সম্পূর্ণ নতুন ও ইউনিক ভাবে গ্রাহকদের মাঝে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলে দ্রুত আপনার ব্যবসার প্রচারণা বৃদ্ধি পেয়ে ব্যবসায় উন্নতি করা সম্ভব।

তাইতো অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী চেয়ারম্যান জেফ বেজস বলেছেন “আপনি যদি একটি দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা গড়ে তুলেন তবে গ্রাহকরা একে অপরের সাথে কথা বলবেন, মুখ শব্দ খুব শক্তিশালী। “

১২.সফল ব্যবসায়ীদের ব্যবসার কৌশল ও জীবনী সম্পর্কে জানা

ব্যবসায় সফল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট এটি। একটি ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই আপনি উক্ত ব্যবসা সম্পর্কে ইন্টারনেটে এবং সফল ব্যবসায়ীদের সাথে পরামর্শ করে যাচাই-বাছাই করবেন। এবং আপনার প্রতিযোগী যে সকল বড় ব্যবসা আছে সেগুলো সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবেন।

সফল ব্যবসায়ীরা কি পন্থা অবলম্বন করে তাদের ব্যবসা এই পর্যন্ত নিয়ে এসেছে এবং তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি করেছে এই সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যত বেশি ব্যবসা সম্পর্কে রিচার্স করবেন তত নতুন নতুন আইডিয়া জানতে পারবেন। ব্যবসা নিয়ে জেফ বেজস এর বিভিন্ন উক্তি সম্পর্কে জানতে পারেন।

১৩.সমস্ত লেনদেনের হিসাব রাখা

ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য আপনার ব্যবসার যাবতীয় সকল লেনদেনের হিসাব রাখতে হবে। আপনার আজকের আয় কত এবং ব্যবসার পিছনে ব্যয় কত, সবকিছু নোট করে রাখতে হবে। যদি আপনি লেনদেনের হিসাব না রাখতে পারেন তাহলে ব্যবসা আপনার জন্য নয়।

ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট এটি। অধিকাংশ ব্যবসায়ীর মাঝপথে থেমে যাওয়া এবং ব্যবসায় লাভবান হতে না পারার একমাত্র কারণ হলো তারা লেনদেনের হিসাব রাখে না।

গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলঃ কয়েকটি ক্যাটারিং ব্যবসার আইডিয়া।

১৪.দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়া

একটি ব্যবসা একজনার পরিশ্রমের মাধ্যমে দাঁড় করানো খুবই কষ্টকর। আপনার যদি কর্মচারী বা জনবল প্রয়োজন হয় তাহলে সব সময় দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা মূর্খ কর্মী নিয়োগ দিয়ে কোনভাবেই আপনার ব্যবসায় উন্নতি করতে পারবেন না।

তাই আপনার ব্যবসার উন্নতি করার জন্য সব সময় দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। মনে করেন আপনি একজন কর্মী নিয়োগ দিলেন কিন্তু সে আপনার ব্যবসা সম্পর্কে কিছুই জানে না। তাহলে উক্ত কর্মী কোনভাবেই আপনার ব্যবসার জন্য সফলতা বয়ে আনতে পারবেনা।

প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আশা করি ব্যবসায় কিভাবে উন্নতি করা যায় এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। উপরে আমরা ব্যবসায় উন্নতি করার ১৪টি পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এই পদ্ধতি গুলো মেনে একটি ব্যবসা পরিচালনা করলে আশা করি দ্রুত উন্নতি করতে পারবেন।

FAQs

কি করলে ব্যবসায় উন্নতি হয়?

ব্যবসায় উন্নতি হবে একমাত্র আপনার পরিশ্রমের কারণে। এছাড়াও ব্যবসায় উন্নতি করার কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে যেমন: ইউনিক ব্যবসা আইডিয়া, দক্ষ জনবল নিয়োগ, গ্রাহক চিহ্নিত করা, প্রতিযোগী নির্ধারণ করা ইত্যাদি।

সহজে ব্যবসায়ের উন্নতি করার উপায়?

সহজে ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য একটি ইউনিক ও লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া খুঁজে নিতে হবে। এরপরে আধুনিক সকল মার্কেটিং স্ট্রাটেজি ফলো করে নতুন ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।

Business Of BD

হাই,ব্যবসা নিয়েই আমার পড়াশোনা এবং ব্যবসা নিয়েই আমার ক্যারিয়ার। ব্যবসা নিয়ে লিখতে ভালবাসি, তাই ব্যবসা নিয়েই এই ব্লগটি করা।

Related Articles

Back to top button