Business Career

লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া দেখুন

বর্তমান সময়ের লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া হলো কাপড়ের ব্যবসা, মোবাইলের ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, রেস্টুরেন্ট ব্যবসা।

বর্তমানে সকলেরই পছন্দ ব্যবসা করে নিজের স্বাধীনতা অনুযায়ী জীবন যাপন করা। কিন্তু বর্তমান সময়ে লাভজনক কি ব্যবসা আছে এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা বা খুঁজে পাই না। আপনি যদি এই ধরনের কোন সমস্যায় ভুগেন সেক্ষেত্রে এই লেখাটি আপনার জন্য অনেক উপকারী হবে।

২০২৩-২০২৪ সালে কোন ব্যবসাগুলো অনেক লাভজনক হবে, এবং এই ব্যবসাগুলো কিভাবে আপনি দাঁড় করাতে পারবেন এই নিয়ে Business of BD-র আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।

লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩

লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া গুলো হল: জমি ক্রয় বিক্রয়, কাপড়ের ব্যবসা, হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা, কসমেটিক্স এর ব্যবসা, মোবাইলের ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, রেস্টুরেন্ট ব্যবসা।

এই লেখাটিতে আলোচিত ব্যবসাগুলো শুরু করতে আপনাকে যথেষ্ট মূলধন যোগাড় করতে হবে। এছাড়াও আপনারা যদি অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান সেক্ষেত্রে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাতে পারেন। আপনার কমেন্টটি যথার্থ মূল্যায়ন করা হবে।

২০২৩ ও ২০২৪ সালের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করলে উপরে উল্লেখিত ব্যবসা গুলো অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি এই ব্যবসা গুলো বেড়ে চলেছে। এছাড়াও এই ব্যবসাগুলো সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারলে অনেক লাভবান হতে পারবেন।

সাধারণত ব্যবসা করার কিছু নীতি আছে, যেগুলো মেনে সঠিক ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করলে অবশ্যই ব্যবসায় সফল হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯%

চলুন উপরে আলোচিত ব্যবসাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

১.জমি ক্রয় বিক্রয় ব্যবসা

এই ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনেক মূলধন জোগাড় করতে হবে। সাধারণত এই ব্যবসার নিয়ম-কানুন হলো, প্রথমে আপনি অল্প দামের জমি ক্রয় করবেন এবং পরবর্তীতে এই জমিগুলো বেশি দামে বিক্রি করবেন।

বর্তমান সময়ের জমি ক্রয় বিক্রয়ের ব্যবসা অনেক জনপ্রিয়। মানুষের জীবন চলাচলের মান উন্নয়নের ফলে অনেক চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কারণে মানুষ জমি ক্রয় বিক্রয় করে।

ব্যবসায়ের জন্য যদি আপনার মূলধন বেশি থাকে সেক্ষেত্রে জমি ক্রয় বিক্রয়ের ব্যবসা করতে পারেন। অল্প দামে বিভিন্ন জায়গা থেকে জমি ক্রয় করে একটু বেশি দামে বিক্রি করা, এই ব্যবসার পদ্ধতি।

২.কাপড়ের ব্যবসা

শহর কিংবা গ্রাম, উভয় স্থানে আপনারা কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন। শহরের বড় কোন মার্কেটে অথবা গ্রামের কোন বাজারে একটি দোকান দিয়ে উক্ত এলাকার মানুষের চাহিদা অনুসারে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

এছাড়াও আপনারা ভ্যানগাড়ি করে গ্রামের রাস্তায়, শহরের অলিতে গলিতে ঘুরে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারে। ব্যবসার সম্ভাবনাময় একটি সেক্টর হল কাপড়ের ব্যবসা। এই ব্যবসার চাহিদা দিন দিন অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে নিত্যদিনের চাহিদা মিটানোর জন্য কাপড় অনেক প্রয়োজনীয়।

কাপড়ের ব্যবসা করার সবথেকে ভালো জায়গা হলো, শহরের কোন কাপড়ের মার্কেটে একটি দোকান স্থাপন করা। এজন্য আপনাকে অনেক টাকা মূলধন বাজেট রাখতে হবে। এছাড়াও আপনারা গ্রামে বসে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন।

২০২৩ ও ২০২৪ সালের কথা চিন্তা করলে কাপড়ের ব্যবসা একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। সামান্য পুঁজি নিয়ে আপনারা এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

৩.হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা

হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা তথা কুরিয়ার সার্ভিস। বর্তমান সময়ে কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসাগুলো অনেক জনপ্রিয় হয়েছে। পূর্বের তুলনায় ডাক যোগাযোগ মাধ্যম অনেকটা কমে এসেছে কিন্তু মালামাল আদান প্রদানের জন্য কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা তথা হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা অনেক জনপ্রিয় হয়েছে।

বর্তমান সময়ে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করতে খুবই পছন্দ করে, অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে প্রোডাক্টগুলো কাস্টমারের বাসায় পৌঁছে দিতে হোম ডেলিভারি সার্ভিস প্রয়োজন। আপনি চাইলে হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

এই ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে অনেক টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। এবং সততার সাথে সঠিক সময়ে কাস্টমারের প্রোডাক্টগুলো সঠিক স্থানে পৌঁছে দিলে মানুষ আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে ট্রাস্ট করতে শুরু করবে। এভাবে করে আপনার হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা অনেক বড় হবে।

বর্তমানে বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রিয় কুরিয়ার সার্ভিস –

  • সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস।
  • এস এ পরিবহন।
  • পাঠাও কুরিয়ার সার্ভিস।
  • স্টেট ফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিস।
  • পেপার ফ্লাই কুরিয়ার সার্ভিস।
  • REDX কুরিয়ার সার্ভিস।
  • ডিএইচএল এক্সপ্রেস বাংলাদেশ।
  • বাংলাদেশ পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস লিমিটেড।
  • সোনার কুরিয়ার সার্ভিস লিমিটেড।
  • জননী এক্সপ্রেস পার্সেল সার্ভিস।
  • ফক্স পার্সেল।
  • করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিস লিমিটেড।

আপনারা যদি দেশের ৬৪ জেলায় হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু না করতে পারেন, সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র আপনার নিজ জেলায় এই সার্ভিসটি চালু করতে পারেন। তথা নিজ জেলার ভিতরে প্রোডাক্ট বিক্রি করে এমন অনলাইন শপিং গুলো টার্গেট করে কাস্টমার রিসিভ করতে পারেন।

এছাড়াও যখন আপনি একটি কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করবেন তখন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় (নিজ জেলার ভিতরে) মালামাল আদান প্রদানের জন্য আপনার শরণাপন্ন হবে।

গুরুত্বপূর্ণ পোস্টঃ লাভজনক ঘরোয়া ব্যবসা।

৪.কসমেটিক্স এর ব্যবসা

কসমেটিকস এর ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসা করে আপনি অল্প সময়ে লাভবান হতে পারবেন তবে এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে শহরে কিংবা গ্রামের মার্কেটে একটি দোকান স্থাপনা করতে হবে।

অথবা আপনারা চাইলে হকারী করে তথা গ্রামে কিংবা শহরের অলিতে-গলিতে হেঁটে হেঁটে বিক্রি করতে পারেন। কসমেটিক্স এর ব্যবসা করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি প্রপার ব্যবসায়িক প্লান তৈরি করতে হবে এবং প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হবে।

কসমেটিক্স বলতে বুঝায় মেয়েদের রূপসজ্জার জন্য ব্যবহৃত জিনিসপত্র। তথা: চুড়ি, মেকআপ পণ্য, লিপস্টিক, স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট, চুলের যত্ন প্রোডাক্ট ইত্যাদি।

বর্তমান সময়ে কসমেটিক্স প্রোডাক্ট এর চাহিদা অনেক বেশি। এই প্রোডাক্টের চাহিদা দিন দিন অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২৩-২০২৪ সালের কথা চিন্তা করলে কসমেটিক প্রোডাক্ট এর মার্কেট একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর।

৫.মোবাইল ফোনের ব্যবসা

বিজ্ঞানের অন্যতম একটি শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো মোবাইল ফোন। প্রতিদিন আমাদের দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বিটিআরসি এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৮ কোটির বেশি।

ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের ব্যবসা হতে পারে একটি অধিক সম্ভাবনাময় সেক্টর। প্রযুক্তি যত উন্নত হবে মোবাইল ফোনে চাহিদা তত বেশি বৃদ্ধি পাবে। এখন থেকেই যদি আপনি শহরে কিংবা গ্রামের মার্কেটে একটি মোবাইল ফোনের Shop তৈরি করেন তাহলে ২-৩ বছরের মধ্যে আপনি একজন সফল মোবাইল ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পেতে পারেন।

মোবাইল ফোনের ব্যবসা করার জন্য প্রাথমিকভাবে আপনাকে মোবাইল ফোন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক ব্যবসা প্লান করে পর্যাপ্ত পুঁজি নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে হবে।

৬.রিয়েল এস্টেট ব্যবসা

রিয়েল এস্টেট ব্যবসা হল, মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মিটানোর জন্য জমি ক্রয় করে অফিস, বাড়িঘর, দোকান, কলকারখানা, মার্কেট ইত্যাদি তৈরি করা। রিয়েল এস্টেট ব্যবসাকে অনেকভাবে ভাগ করা যায়।

বর্তমান সময়ের সম্ভাবনাময় ব্যবসা গুলোর মধ্যে রিয়েল এস্টেট অন্যতম। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনেক বেশি মূলধন জোগাড় করতে হবে। রিয়েল এস্টেট ব্যবসা নিয়ে আমাদের একটি পরিপূর্ণ আর্টিকেল আছে।

এই আর্টিকেলে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য প্রদান করা হয়েছে, এই ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন, এবং এই ব্যবসা করে কিভাবে লাভবান হবেন, এছাড়াও বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রিয় রিয়েল এস্টেট কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ পোস্টঃ রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি এবং কিভাবে শুরু করবেন?

৭.রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করা

২০১৮ সালের পর থেকে বাংলাদেশে সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। মানুষ অনেক বেশি আধুনিক ও শহর মুখী হয়েছে।

প্রতিদিন রেস্টুরেন্টে চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া গুলোর মধ্যে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা হতে পারে অন্যতম একটি সেরা আইডিয়া। এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটু বেশি মূলধন জোগাড় করতে হবে।

গ্রাম কিংবা শহর যেকোনো স্থানে আপনারা রেস্টুরেন্ট তৈরি করতে পারেন। তবে রেস্টুরেন্ট তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন যেখানে লোকজনের চলাচল বেশি উক্ত স্থানে রেস্টুরেন্ট তৈরি করা। যেমনঃ বাজারে, কলেজ ইউনিভারসিটির সামনে, বড় কোন মার্কেটের সামনে।

রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করার জন্য অবশ্যই আপনার খাবার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে এবং আপনার রেস্টুরেন্টে সবথেকে সেরা খাবার তৈরি করার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনার রেস্টুরেন্টের সুনাম ছড়িয়ে পড়বে।

অল্প টাকায় ব্যবসার আইডিয়া

অল্প টাকার ব্যবসা আইডিয়া গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নিজ জেলায় হোম ডেলিভারি ব্যবসা, টি শার্ট এর ব্যবসা, চায়ের ব্যবসা, ছোট কফি হাউসের ব্যবসা, ইত্যাদি।

এই লেখাটির উপরে যে ব্যবসাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, উক্ত ব্যবসাগুলো করতে অবশ্যই অনেক মূলধন প্রয়োজন হবে। কিন্তু আপনারা যদি অল্প টাকার মধ্যে ব্যবসা করতে চান তাহলে প্রথমে ছোট কোন ব্যবসার দিকে লক্ষ্যপাত করতে হবে।

গুরুত্বপূর্ণ পোস্টঃ কম পুজিতে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া।

ব্যবসা করার জন্য যা প্রয়োজন

ব্যবসা করার জন্য আপনার মধ্যে কিছু গুণাবলী প্রয়োজন হবে। যদি এই গুণাবলী গুলো আপনার মধ্যে না থাকে তাহলে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন না বললেই চলে। গুণাবলী গুলো হলোঃ

  • সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে।
  • সব সময় কাস্টমারের কথা চিন্তা করে ভালো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে।
  • ব্যবসা করার জন্য অবশ্যই ব্যবসায়িক পণ্য চিনতে হবে।
  • সব সময় কাস্টমারের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।
  • ব্যবসা করার জন্য একটি পরিপূর্ণ পরিকল্পনা করতে হবে।
  • সঠিক মার্কেটিং আইডিয়া থাকতে হবে।
  • ব্যবসা করার ক্ষেত্রে অবশ্যই মূলধনের থেকে একটু বেশি টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন।

প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আশাকরি কয়েকটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

FAQs

গ্রামে লাভজনক ব্যবসা?

গ্রামে লাভজনক ব্যবসা গুলো হলো মাছ চাষ করা, হাঁস-মুরগি অথবা গরু ছাগল পালন, কাপড়ের ব্যবসা করা, কসমেটিক্স এর ব্যবসা, কাঁচা মালের ব্যবসা ইত্যাদি।

অল্প টাকায় লাভজনক ব্যবসা?

কাঁচামালের ব্যবসা, চা ও কফির ব্যবসা, গ্রামে হাঁস-মুরগি ও গরু ছাগল পালন, অল্প পরিসরে কাপড়ের ব্যবসা, এই ব্যবসা গুলো আপনারা অল্প পুঁজিতে করতে পারবেন।

কি ধরনের ব্যবসা লাভজনক?

যে সকল ব্যবসা আগামী ১ বছরে চাহিদা বৃদ্ধি পাবে এবং যে সকল পণ্যগুলো মানুষের নিয়মিত জীবন চলাচলের জন্য প্রয়োজন হয় সেগুলো লাভজনক ব্যবসা। যেমনঃ কাপড়ের ব্যবসা, মোবাইল ফোনের ব্যবসা, কাঁচামালের ব্যবসা, হোটেল অথবা রেস্টুরেন্টের ব্যবসা ইত্যাদি।

Business Of BD

হাই,ব্যবসা নিয়েই আমার পড়াশোনা এবং ব্যবসা নিয়েই আমার ক্যারিয়ার। ব্যবসা নিয়ে লিখতে ভালবাসি, তাই ব্যবসা নিয়েই এই ব্লগটি করা।

Related Articles

Back to top button