বর্তমানে কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক জানুন
বর্তমানে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, রেস্টুরেন্ট তৈরির ব্যবসা, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস তৈরি, ঠিকাদারি ব্যবসা সবচেয়ে বেশি লাভজনক। বর্তমানে কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, অনেকেই অনলাইনে সার্চ করেন বর্তমানে কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক। Business Of BD এর এই লেখাটিতে বর্তমান সময়ে সবথেকে লাভজনক কয়েকটি ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এই ব্যবসা গুলো আগামীর জন্য সম্ভাবনাময় একটি সেক্টর। যদি আপনারা এখন থেকেই এই ব্যবসা গুলো শুরু করতে পারেন তাহলে অতি দ্রুত সফলতা পাওয়ার সম্ভাবনা ৯৯% থাকবে।
এই ব্যবসা গুলো শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু মূলধন জোগাড় করতে হবে। এবং আপনি যে ব্যবসাটি শুরু করতে চাচ্ছেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে লাভ ও ক্ষতি সম্পর্কে জেনে ব্যবসা শুরু করতে হবে।
বর্তমানে কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক
আগামীর জন্য এবং বর্তমানে সবথেকে বেশি লাভজনক ব্যবসা গুলো হলো ঠিকাদারি ব্যবসা, রেস্টুরেন্ট ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস তৈরি, ই-কমার্স ব্যবসা, হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা, পার্লারের ব্যবসা, কসমেটিক্সের ব্যবসা ইত্যাদি।
বর্তমানে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় অধিকাংশ যুবক বেকার। আমরা চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করি এবং বিভিন্ন দালালের কাছে টাকা দিয়ে প্রতারণা শিকার হই। টাকা দিয়ে কখনোই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব নয়।
বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া, কিছু অসাধুচক্র চাকরি দেওয়ার কথা বলে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ৫-১০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় কিন্তু পরবর্তীতে তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। আমরা এই টাকাগুলো চাকরির জন্য নষ্ট না করে, এই টাকা থেকে উপরের যেকোনো একটি ব্যবসা সুন্দরভাবে শুরু করতে পারব।
এই লেখাটিতে যে সকল ব্যবসাগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, এই সকল ব্যবসাগুলো শুরু করতে প্রাথমিকভাবে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকার বেশি প্রয়োজন নেই। ব্যবসা শুরুর প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করা উচিত, পরবর্তীতে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্যবসা বড় করতে পারবেন।
চলুন উপরে আলোচিত ব্যবসাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেইঃ
১.ঠিকাদারি ব্যবসা
গ্রামে থেকে শহরে এই ব্যবসাটি বেশি পরিচালিত হয়। তবে বর্তমানে গ্রাম অঞ্চলেও এই ব্যবসাটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ঠিকাদারি ব্যবসা হল মালিকপক্ষ থেকে কন্টাকে কোন কাজ নিয়ে শ্রমিক দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করা। এক কথায় ঠিকাদারি ব্যবসাকে আমরা কন্টাকটারি বলতে পারি।
বিভিন্ন বড় বড় নির্মাণে, রাস্তাঘাট তৈরিতে, অফিস আদালত তৈরিতে, মানুষের বাসস্থান তৈরিতে ঠিকাদারি প্রয়োজন হয়। বর্তমান সময়ে ঠিকাদারি ব্যবসা বেশ পরিসরে পরিচিতি লাভ করেছে। ঠিকাদারি ব্যবসা করার জন্য প্রথমে আপনাকে এই ব্যবসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
মনে করেন আপনি একটি অফিস নির্মাণ করবেন। কিন্তু অফিস নির্মাণ সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই। সেক্ষেত্রে আপনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ীকে হায়ার করতে পারেন। নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট এর টাকা নিয়ে ঠিকাদার ব্যবসায়ী আপনার সম্পূর্ণ কাজটি করে দেবে।
এখানে আলাদাভাবে ইট বালু সিমেন্ট ক্রয়ের খরচ, শ্রমিক খরচ, বিভিন্ন বিলের খরচ আপনার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। ঠিকাদার ব্যবসায়ীর সাথে চুক্তিতে উক্ত অফিস নির্মাণের সকল খরচ আপনার থেকে প্রথমে নিয়ে নিবে।
এর ফলে যেহেতু আপনার অফিস নির্মাণ সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই সেহেতু আপনার অফিস নির্মাণে কোন ধরনের ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে না। বর্তমানে বিভিন্ন বড় বড় স্থাপনা নির্মাণ ঠিকাদারি কাজ দেওয়া হয়। তাই আপনি চাইলে এখন থেকে ঠিকাদারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
২.রেস্টুরেন্ট ব্যবসা
বর্তমান ও আগামীর সম্ভাবনাময় সেক্টর গুলোর মধ্যে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা অন্যতম। প্রতিদিন আমাদের বাংলাদেশে অনেক অনেক রেস্টুরেন্ট তৈরি হচ্ছে। মানুষ কর্মব্যস্ত হওয়ার ফলে এখন ঘরের থেকে বাহিরের সময় বেশি কাটায়।
তাই ক্ষুধা নিবারণের জন্য মানুষ রেস্টুরেন্টে খাবার খায়। বর্তমান সময়ের রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার পছন্দনীয়। এরপরে আপনারা চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে খাবার হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু করতে পারেন। এর ফলে আপনার রেস্টুরেন্টের পরিচিতি ও বিক্রি অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।
রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই আপনার খাবারের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। আপনার রেস্টুরেন্টে তৈরি খাবারগুলো যত বেশি সুস্বাদু ও মজাদার হবে আপনার রেস্টুরেন্ট তত বেশি পরিচিতি লাভ করবে।
সফলভাবে একটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা চালু করতে পারলে আপনি প্রতিমাসে অনেক বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই আপনার এর সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
৩.রিয়েল এস্টেট ব্যবসা
এই ব্যবসাটি ও প্রায় ঠিকাদারি ব্যবসার সমান। বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সকল প্রান্তে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। রিয়েল এস্টেট ব্যবসা ব্যবসা হল মানুষের জীবন যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় মালামাল তথা জমি, অফিস আদালত বাড়িঘর, আসবাবপত্র, flats ইত্যাদি বিক্রি করা।
২০০০ সালের তুলনায় বর্তমানে এই ব্যবসার পরিধি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৫% বেশি। এই ব্যবসার মূলমন্ত্র হলো কোন ডেভলপার কোম্পানি মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মিটিয়ে আর্থিকভাবে নিজেকে স্বাবলম্বী করা।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করার উপযুক্ত সময় এখন। রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি এবং কিভাবে এই ব্যবসা শুরু করবেন এ সম্পর্কে Business Of BD এর একটি বিস্তারিত আর্টিকেল রয়েছে। আপনারা চাইলে এই আর্টিকেলটি দেখে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে।
গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলঃ রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি এবং কিভাবে শুরু করবেন?
৪.আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস তৈরি
বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট অনেক জনপ্রিয়। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি দেখতে পাচ্ছি। আধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম সেরা একটি আবিষ্কার হল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI)
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট সম্পর্কে আমরা কমবেশি সকলেই জানি, সম্প্রতি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে সকল দেশের নিউজ মিডিয়া গুলো বিভিন্ন ধরনের নিউজ প্রকাশ করেছে। আপনারা চাইলে এই ধরনের একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট টুলস তৈরি করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস তৈরি করার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক বেশি জ্ঞান অর্জন করতে হবে। বিশেষ করে প্রোগ্রামিং দক্ষতায় এক্সপার্ট হতে হবে। বর্তমান সময়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) গুগলের সাথে কম্পিটিশন করছে।
বর্তমানে জনপ্রিয় কয়েকটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস হলঃ
- ChatGPT
- Krisp
- Looka
- Flair
- Illustroke
- Soundraw
- Inkforall
- Midjourney
এছাড়াও বর্তমানে শত শত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস রয়েছে। আপনার যদি প্রযুক্তি সম্পর্কে আইডিয়া থাকে এবং ব্যবসা করার জন্য পর্যাপ্ত এমাউন্টে টাকা থাকে সেক্ষেত্রে আপনি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসার ভবিষ্যৎ অনেক বেশি সম্ভাবনাময়।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্টঃ অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া
৫.অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা
অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসার সাথে আমরা কম বেশি সকলে পরিচিত আছি। ২০২২ সালের পর থেকে বাংলাদেশে এই ব্যবসাটি অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বর্তমানে মানুষ ঘরে বসে অনলাইনে শপিং করতে পছন্দ করে।
মনে করেন আপনি ঘরে বসে পছন্দের একটি প্রোডাক্ট অনলাইনে অর্ডার করলেন, কিছু সময় পরে ওই প্রোডাক্টটি আপনার ঘরে পৌঁছে দেওয়া হল। তাহলে আপনার কষ্ট করে বাজারে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। খুব সহজেই ঘরে বসে আপনি প্রোডাক্টটি পেয়ে গেলেন।
এর কারণে বর্তমানে অনলাইন ই-কমার্স ব্যবসা গুলো অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনার কাস্টমাররা প্রোডাক্টগুলো পছন্দ করে অর্ডার করতে পারবে। তথা এটা আপনার ব্যবসার দোকান হিসেবে কাজ করবে।
ই-কমার্স ব্যবসার অনেক সুবিধা আছে যেমন: কোন ধরনের নির্দিষ্ট দোকান বা স্থান প্রয়োজন হয় না। কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনের মাধ্যমে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
বর্তমানে অনলাইনে ই-কমার্স এর মাধ্যমে খাবার, জামাকাপড়, খেলনা, আসবাবপত্রসহ যাবতীয় সকল জিনিস বিক্রি করা হয়। তাই বলতে পারি ভবিষ্যতের জন্য একটি বিশাল সম্ভাবনাময় সেক্টর ই-কমার্স।
৬.হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা
ই-কমার্স ব্যবসার সাথে হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আপনি অনলাইনে একটি প্রোডাক্টের অর্ডার নিলেন অথবা আপনার কোন প্রিয়জনের কাছে অনেক দূর থেকে একটি প্রোডাক্ট পাঠানের চাইলে হোম ডেলিভারি সার্ভিস/কুরিয়ার সার্ভিস এর প্রয়োজন হবে।
বর্তমানে অনলাইন স্টোর গুলো বৃদ্ধির পাশাপাশি হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা এর চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আপনার বাজেট বেশি থাকলে হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা চালু করতে পারেন। ব্যবসার প্রথম দিকে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো টার্গেট করে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসার উন্নতি করার একমাত্র মূলমন্ত্র হলো সঠিকভাবে সঠিক সময়ে প্রোডাক্ট গুলো ডেলিভারি দেওয়া। হোম ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা করার জন্য আপনাকে কিছু আইনি বিষয়ে জানতে হবে এবং রোড ট্রান্সপোর্ট সম্পর্কে জানতে হবে।
৭.পার্লার এর ব্যবসা
রূপসজ্জার জন্য পারলার ব্যবহার করা হয়। বর্তমান সময়ে পার্লারের ব্যবসা অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে গলিতে ছোট ও বড় পরিসরে পার্লার দেখা যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ব্যবসাটি অনেক জনপ্রিয়।
রূপসজ্জা পছন্দ করে না এমন কোন মেয়ে ও ছেলে পাওয়া অসম্ভব বললেই চলে। পার্লারে আপনি ফেসিয়াল, মেকআপ, চুলের পরিচর্যা, হাত-পা মালিশ সহজ যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও পার্লারে মেয়েদের নিত্য প্রয়োজনীয় মেকআপ ও জিনিসপত্র গুলো বিক্রয় করতে পারেন।
বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে এ সম্পর্কিত ট্রেনিং গ্রহণ করতে হবে। আপনি যদি ভালোভাবে পার্লারের কাজগুলো না পারেন সেক্ষেত্রে এই ব্যবসায় সফল হওয়ার কোন চান্স থাকবে না। তাই বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই ভালোভাবে পার্লারের কাজ জানতে হবে।
৮.কসমেটিক্স এর ব্যবসা
বিউটি পার্লারের ব্যবসার সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত আছে কসমেটিক্স এর ব্যবসা। কসমেটিক্স এর চাহিদা দিন দিন অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। কসমেটিক্স এমন একটি ব্যবসা যেখানে লস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম যদি আপনি মার্কেট সম্পর্কে ধারণা রাখেন।
মেয়েদের সব থেকে পছন্দের জিনিস হল কসমেটিক্স। লিপিস্টিক, আইরিন, মাশকারা, কাজল, চুরি, আংটি, হার ইত্যাদি সবকিছু কসমেটিক্স পণ্য। আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমেও কসমেটিক্স এর ব্যবসা করতে পারেন অথবা দোকান নিয়ে কসমেটিক্সের ব্যবসা করতে পারেন।
ব্যবসায়ের মার্কেটে কসমেটিক্সের ব্যবসা বিশাল সম্ভাবনাময় সেক্টর। এই ব্যবসা করার জন্য আপনি সামান্য কিছু পুঁজি নিয়ে এবং মার্কেট সম্পর্কে ধারণা রেখে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া
লাভজনক ব্যবসা আইডিয়াগুলো হলো হোম ডেলিভারি সার্ভিসের ব্যবসা, পার্লার ও কসমেটিক্স এর ব্যবসা, ই-কমার্স ব্যবসা ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসা ইত্যাদি।
এই লেখাটিতে আলোচিত বর্তমানে কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক আইডিয়া গুলো বর্তমান সময়ে সবথেকে বেশি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া। আপনি যদি এর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে প্রথমে ওই ব্যবসা সম্পর্কিত সকল তথ্য জেনে নিতে হবে এবং এই ব্যবসায় আপনি কি পরিমানের লাভ করতে পারবেন তার একটি নোট তৈরি করতে হবে।
এবং উক্ত ব্যবসায়ের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা তৈরি করে, সম্পূর্ণ মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে। আপনার ব্যবসায়ী জীবনের জন্য শুভকামনা রইল। ব্যবসা সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য পেয়ে যাবেন এই (Business Of BD) ওয়েবসাইটে।
FAQs
আপনাকে জানতে হবে ভবিষ্যতে কোন ব্যবসা গুলো বেশি জনপ্রিয় হবে। এবং মানুষের কোন জিনিসগুলো সব থেকে বেশি প্রয়োজন হয়। ওই সকল প্রোডাক্ট/টুলস নিয়ে কাজ করলে আপনার ব্যবসা অনেক লাভজনক হবে।
অধিক লাভজনক ব্যবসা গুলো হলো ১: আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (AI) টুলস তৈরি ২: কসমেটিক্স ও বিউটি পার্লার এর ব্যবসা ৩: রিয়েল এস্টেট ও ঠিকাদারি ব্যবসা।
অল্প বুঝিতে সব থেকে বেশি লাভজনক ব্যবসা হল ফুচকা ও চটপটি বিক্রি, অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা, আচার তৈরি করা, হস্তশিল্পের ব্যবসা ইত্যাদি।